ঠাকুরগাঁওয়ের আলোচিত মিলি হত্যাকান্ডের ঘটনায় ভিসেরা রিপোর্ট পাওয়া গেছে। এতে তাকে আগুনে পুড়িয়ে ও পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে বলে রিপোর্টে জানানো হয়। গতকাল সোমবার সিআইডি’র মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো: আব্দুর রজ্জাক খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।তিনি জানান, গত ১১ অক্টোবর মিলি হত্যাকান্ডের ভিসেরা রিপোর্ট ঠাকুরগাঁওয়ে আসে। এর আগে এ ঘটনায় ছেলে অর্ক রায় রাহুল ও আমিনুল ইসলাম সোহাগ নামে ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। বর্তমানে তারা জেলহাজতে রয়েছেন।
গত ৮ জুলাই সকালে শহরের মোহাম্মদ আলী সড়কের পাশে, নিজ বাসার পাশে থেকে মিলি চক্রবর্তীর মরাদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। বিষয়টি নিয়ে শহর জুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। এর দুইদিন পর ১০ জুলাই পুলিশ বাদি হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। গত ৫ আগষ্ট মামলাটি সিআইডির কাছে হস্তান্তর করা হয়। মিলি চক্রবর্তীর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অপ্রীতিকর মেসেজ নিয়ে ঝামেলার বিষয় প্রকাশ হলে এতে পরিবারের লোকজন ও আমিনুল ইসলাম সোহাগের জড়িত থাকার বিষয়টি উঠে আসে। মেসেজের জেরেই মিলিকে হত্যা করা হতে পারে বলে ধারনা পুলিশের।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।